Voter Card Image changing process online
WhatsApp Group Join Now

ভোটার আইডি কার্ড দেশের নাগরিকদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সরকারি নথি, পরিচয়পত্র। দেশে একটি বৈধ ফটো আইডি প্রমাণ হিসাবে ব্যবহৃত হয় এই কার্ড। নির্বাচনের সময় ভোট দিতে চাইলে আপনার ভোটার আইডি কার্ড তো বাধ্যতামূলক।

আধার কার্ডের আগে, ভোটার আইডি কার্ড সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিচয়পত্র ছিল। এটি এখনও যদিও পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, বয়সের প্রমাণের জন্য ব্যবহৃত হয়। কিন্তু মনে রাখবেন যে আপনার ভোটার আইডি কার্ডে ভুল ছবি থাকলে বা তা ঝাপসা হয়ে গেলে অথবা আপনি যদি আপনার ভোটার ফটো পছন্দ না করেন কিংবা যে কোনও কারণে আপনার ফটো পরিবর্তন করতে চান তাহলে আপনি তা ঘরে বসেই করতে পারেন।

ভোটার আইডি কার্ডে ছবি পরিবর্তন করার পদ্ধতি

অনলাইনে অর্থাৎ ঘরে বসে আপনার ভোটার আইডি কার্ডে ফটো পরিবর্তন করতে পারবেন। এর জন্য আপনার কাছে একটি নতুন পাসপোর্ট সাইজের ছবি থাকতে হবে।

আরো পড়ুনঃ 4% DA-এর পর সরকারি কর্মীরা পাবে ১২,৬০০ টাকা! কীসের জন্য দেওয়া হবে এই টাকা?

ধাপ 1- ভোটার আইডি কার্ডে ছবি পরিবর্তন করতে প্রথমে ন্যাশনাল ভোটার সার্ভিস পোর্টাল http://www.nvsp.in-এ যান।

ধাপ 2- এর পরে পোর্টালে রেজিস্ট্রেশন করার পর লগইন করুন।

WhatsApp Group Join Now

ধাপ 3- লগইন করার পরে, হোম স্ক্রিনে Personal Details এ Correction অপশন দেখতে পাবেন।

ধাপ 4- ফর্ম 4 এর বিকল্পটি নির্বাচন করে এখন আপনি আপনার সুবিধা অনুযায়ী ভাষা নির্বাচন করুন। ফর্মের উপরের ডানদিকে, ভাষা পরিবর্তন করার অপশন পাবেন।

ধাপ 5- ফর্মে প্রয়োজনীয় তথ্য যেমন রাজ্য, বিধানসভার নাম এবং জেলার নাম জিজ্ঞাসা করা হবে। এরই পাশাপাশি নিজের নাম, সিরিয়াল নম্বর, পরিচয়পত্র নম্বর ইত্যাদি পূরণ করুন।

ধাপ 6- এবার নিচে স্ক্রোল করুন। কিছু সংশোধন অপশন দেখতে পাবেন। এবার আপনি যদি ফটো পরিবর্তন করতে চান তাহলে ফটো অপশনে ক্লিক করুন।

আরো পড়ুনঃ রেলের একেবারে নতুন নিয়ম, এবার আর সিট নিয়ে ঝামেলা হবে না

ধাপ 7- এর পর Browse এ ক্লিক করলে আপনাকে আপনার নতুন ছবি নির্বাচন করে আপলোড করতে বলা হবে।

ধাপ ৪- ফটো আপলোড হওয়ার পরে, নীচের অংশে মোবাইল নম্বর, ইমেল আইডি এবং জায়গার নাম লিখবেন

ধাপ 9- সমস্ত বিবরণ পূরণ করে, ক্যাপচা কোড লিখে Submit করুন। আবেদন জমা দেওয়ার পরে, আপনার নিবন্ধিত মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডিতে একটি বার্তা আসবে।

ধাপ 10- ফর্ম জমা দেওয়ার পরে, স্ক্রিনে একটি রেফারেন্স নম্বর ভেসে উঠলে এটি নোট করুন। কারণ এই রেফারেন্স নম্বরের সাহায্যে, আপনি ভবিষ্যতে আপনার আবেদনের স্ট্যাটাস পরীক্ষা করতে পারবেন। যদিও নিয়ম অনুসারে, 30 দিন পরে বা পরবর্তী ভোটার তালিকা এলে ভোটার আইডি কার্ডে ফটো সংশোধন করা হয়েছে কিনা দেখতে পাবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *