রাজ্যে 16 মে থেকে খুলে গিয়েছে স্কুল। প্রচণ্ড গরমের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন পড়ুয়ারা।এই বিষয় নিয়ে উদ্বিগ্ন রাজ্য সরকার। চিঠি পাঠিয়েছে সরকারি স্কুলে। তাহলে কি আবার ছুটি পড়ে যাবে স্কুলে?
দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত পড়ুয়াদের জন্য স্বস্তির খবর। তাপ ও প্রখর সূর্যের আলোয় শিশুদের স্বাস্থ্যের উপর ব্যাপক প্রভাব দেখা যাচ্ছে। যার কারণে উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল সরকারি স্কুলে গ্রীষ্মকালীন ছুটি জুনের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত বাড়াতে বলেছেন। এমন পরিস্থিতিতে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে বিদ্যালয়ে 15 তারিখ পর্যন্ত গ্রীষ্মকালীন ছুটি নির্ধারণ করেছে শিক্ষা বিভাগ। জুনের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে চিঠিতে।
জারি করা চিঠিতে কী বলেছেন রাজ্যপাল?
সোমবার লেখা এই চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, শিক্ষা দফতর শুধুমাত্র 15 মে, 2024 পর্যন্ত স্কুলগুলিতে গ্রীষ্মকালীন ছুটি নির্ধারণ করেছিল। বিহার রাজ্যে প্রচণ্ড গরম এবং স্কুল খোলার কারণে শিশুদের স্বাস্থ্য বিরূপ প্রভাব পড়ছে বলে জানা গিয়েছে। যার দরুণ রাজ্যপাল ছুটি বাড়ানোর অনুরোধ করেছেন।
আরো পড়ুনঃ লক্ষ্মীর ভাণ্ডারকেও সরে যেতে বলবে! এই প্রকল্পে ১ লাখ টাকা পাবেন মহিলারা
চিঠিতে আরও লেখা হয়েছে যে রাজ্যের স্কুলগুলির গ্রীষ্মকালীন ছুটি দয়া করে 2024 সালের জুনের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত বাড়ানোর জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে যাতে স্কুলে অধ্যয়নরত শিশু, অভিভাবক এবং শিক্ষকরা সমস্যা হাত থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
এবার রাজভবনের এই চিঠির পর ফের কী সিদ্ধান্ত নেন শিক্ষা দফতরের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব, সেটাই দেখতে হবে। এর আগেও রাজভবন ও শিক্ষা দফতরের মধ্যে সংঘর্ষের পরিস্থিতি দেখা গিয়েছে। মূলত, বিহারেই আবার গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাড়ানো যেতে পারে এবং জুনের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত স্কুল বন্ধ রাখা হতে পারে।
.राज्यपाल (बिहार) के प्रधान सचिव ने मुख्य सचिव ,शिक्षा [@BiharEducation_] को ग्रीष्मकालीन अवकाश की अवधि को विस्तारित करने के लिए संबंध में।।@NitishKumar @sunilkbv pic.twitter.com/R8DsR7nGI8
— Bihar STET|TRE Qualified Team🇮🇳 (@STET_QUALIFIED) May 21, 2024
আরো পড়ুনঃ লোকসভা ভোটের পরেই সুখবর? এতে নিচুতলার সরকারি কর্মীদের লাভই হবে
বর্তমানে, বিহার শিক্ষা দফতর থেকে যদিও এই বিষয়ে কোনও আনুষ্ঠানিক নিশ্চিতকরণ করা হয়নি। এদিকে, পশ্চিমবঙ্গের স্কুল খুলছে 3 তারিখে। ভোটের রেজাল্টের ঠিক আগের দিন। তার জন্য হয়ত 3 তারিখ খুলে 4 তারিখ আবার স্কুল ছুটি পড়তে পারে। তারপর আবার গরমের দাবদাহ বাড়লেও ছুটি ঘোষণা করা হতে পারে।