government will give up to 10000 rupees Only by submitting the form in this scheme
WhatsApp Group Join Now

কৃষকদের উন্নতির কথা ভেবে, তাদের সুখের কথা ভেবে নানা ধরনের জনকল্যাণ মূলক প্রকল্প নিয়ে এসেছে রাজ্য সরকার থেকে শুরু করে কেন্দ্র সরকার। কৃষকদের উন্নতির লক্ষ্যে একাধিক স্কিম নিয়ে আসা হয়েছে, কেন্দ্র সরকারের পিএম কিষাণ যোজনা ও রাজ্য সরকারের পশ্চিমবঙ্গ সরকার কৃষক বন্ধু প্রকল্প নিয়ে আসা হয়েছে। 

এই দুই প্রকল্পের ফলেই লাভবান হবেন বাংলার কৃষকরা।সম্প্রতি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী কৃষকদের উন্নতির স্বার্থে নতুন একটি স্কিমের ঘোষণা করেন,এই প্রকল্পে কৃষকদের আরও বেশি সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়।

কৃষক বন্ধু প্রকল্পে পশ্চিমবঙ্গ সরকার ৪ হাজার টাকা থেকে ১০ হাজার টাকা অবধি কৃষকদের  দিয়ে থাকে। রবি ও খারিফ মরশুমে চাষের সহায়তার জন্যে এই টাকা দেওয়া হয়,এই বার বর্ষাতেও এই টাকা ঢুকবে বলে জানা যাচ্ছে। রাজ্যের মোট ১.৫ কোটি কৃষকদের জন্য ২,৯০০ কোটি টাকার ফান্ড নির্দিষ্ট করা হয়েছে যাতে সেই সব কৃষকরা উপকৃত হবেন বলেই খবর।

ইতিমধ্যেই অনেকের একাউন্টেই এই টাকা ঢুকে গেছে, যারা এই টাকা পান নি, তারাও খুব শীঘ্রই টাকা পেয়ে যাবেন।

যদি এই টাকা না ঢুকে থাকে তাহলে আপনাদের উচিত অতি সত্বর  নিকটবর্তী কোনও  CSC সেন্টারে গিয়ে যোগাযোগ করা, সেখানে গেলে আপনি এই সংক্রান্ত বিষয়ে সহযোগিতা পাবেন।

সাম্প্রতিককালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি টুইটে লেখেন যে,“২০১৯ সালের পর থেকে আজ পর্যন্ত কৃষকবন্ধু প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের কৃষকদের মোট ১৮ হাজার ২৩৫ কোটি টাকা দিয়েছি।”

WhatsApp Group Join Now

আরো পড়ুনঃ আয়ুষ্মান ভারত যোজনায় যুক্ত হলো আরো ১ টি নতুন সুবিধা

এর পাশাপাশি তিনি আরো উল্লেখ করেন যে, ১৮ থেকে ৬০ বছর বয়সের মধ্যে কোনো কৃষকের মৃত্যু হলে তার পরিবারকেও ২ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য করা হয়, ২০১৯ সাল থেকে এই হিসেবে মোট ১ লক্ষ ১২ হাজার কৃষকের পরিবারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ ২ হাজার ২৪০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

উল্লেখ্য,কৃষক বন্ধু প্রকল্পের সুবিধা পেতে গেলে আপনাকে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে ও সেখানে গিয়ে হোম পেজ খুলতে হবে। এছাড়া আপনাকে Beneficiary Status অপশনে ক্লিক করতে হবে,তাহলেই আপনারা একটি  নতুন পেজ দেখতে পাবেন আর এখানে নিজের যাবতীয় তথ্য আপনাকে দিতে হবে তারপরেই আপনি কৃষক হিসেবে সহায়তা পাবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *